দেখুন নায়লা নাঈমের নতুন ভিডিও

 ঈদের দিন ঘর সাজানোর প্রস্তুতি

ঈদের বাকি মাত্র কটা দিন। নিজের সাজ সজ্জার জিনিস কেনার সঙ্গে গৃহসজ্জার কথাও মাথায় রাখা চাই। বাড়িতে আগত অতিথিদের কাছে আপনার রুচি প্রকাশের জন্য ঘরের সাজ অন্যতম একটি মাধ্যম। তাই ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই ঘর সাজানোর প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ, সামান্য কৌশলে ঘরের সাজে ব্যবহৃত পুরোনো আসবাব ছড়াবে নতুনের আবেশ। সেজন্য-
http://kissskincarebd.blogspot.com
ঘরের দেয়ালে বা আসবাবের আড়ালে থাকা ঝুল, ফ্যান, টিউবলাইট ব্যাকবার পরিস্কার করে নিতে হবে। বিছানার চাদর, কুশন কভার, বালিশের কভার ধুয়ে পরিষ্কার করতে একদমই ভোলা যাবে না। এগুলো ধুয়ে আয়রন করে নিলেও নতুনের আবেশ ছড়াবে। তবে ঘরের লুকে সম্পূর্ণ নতুনত্ব আনতে পছন্দের বিছানার চাদর, পর্দা, কুশন কভার কিনে নিতে পারেন। ব্যবহৃত আসবাবের অবস্থান পরিবর্তন না করেও এগুলো ব্যবহারে ঘরে যোগ করতে পারেন ভিন্ন মাত্রা।
পুরোনো ঘরে নতুনের মতো ঝকঝকে মেঝে পেতে ডিটারজেন্ট কিংবা লিকুইড ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করতে পারেন। পরিষ্কার করতে হবে ডাইনিং টেবিলসংলগ্ন চেয়ার, ওয়্যারড্রোবের নতুন-পুরাতন কাপড়সহ ঘরের আসবাব পত্রের সব। বাড়ির সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জায়গা বাথরুমে ফ্রেশ লুক দিতে রাখতে হবে এয়ার ফ্রেশনার। সাবান, হ্যান্ডওয়াস, ঝকঝকে বাতি, চকচকে আয়না এবং পরিষ্কার টাওয়েলও রাখা চাই বাথরুমে। বাথরুমের কর্ণার খালি থাকলে সেখানে স্থান করে নিতে পারে ছোট্ট গাছের টব। এতে বাথরুমের পরিবেশ অনেক ফ্রেশ থাকবে।
ঘরের সাজে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকা জরুরি। ডাইনিং টেবিল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি টেবিলের কভারটা সাদা বা হালকা উজ্জ্বল রঙের হলে ভালো হয়। এতে খাবার পরিবেশনের পাত্রগুলো উজ্জ্বল দেখাবে। ঈদের দিন আপ্যায়নের সময় যাতে কোনো কিছু খুঁজতে না হয়, সেজন্য চামচ, প্লেট, কাপ, পিরিচসহ প্রয়োজনীয় সব গুছিয়ে রাখতে হবে টেবিলের ওপরই। পছন্দসই টেবিলম্যাট, গ্লাসস্ট্যান্ড, টিস্যু পেপার বক্স রাখতে পারেন ডাইনিং টেবিলের মাঝামাঝিতে। ডাইনিং কভারের ওপর অ্যামব্রয়ডারি বা প্রিন্ট থাকতে পারে। ডাইনিং টেবিলের ওপর রাখা যেতে পারে কিছু তাজা ফুল। খাবারের সময় তাজা ফুলের মধুময় গন্ধে মনে লাগবে স্নিগ্ধতার পরশ।
বেডরুমে ঘনিষ্ঠ অতিথিরা যাবে না তাই কি হয়? তাছাড়াও নিজের ভালোলাগার জন্য বেডরুমটার সাজ প্রয়োজন। পর্দার রঙের সঙ্গে মিল রেখে বেড কভারগুলো ব্যবহার করতে পারেন। পছন্দের লাইটের ব্যবস্থাও করা যেতে পারে। খাটের পাশে স্ট্যান্ড লাইট থাকতে পারে। ড্রেসিং টেবিলের দুই পাশে দুটি ছোট ফুলদানি রেখে দিতে পারেন। ঘরের চেহারাটাই পাল্টে যাবে।
বারান্দায় বসার জায়গা থাকলে সেখানে লো হাইট বা নিচু বসার আসবাবপত্র বেছে নিতে পারেন। বারান্দার চারপাশে রাখতে পারেন হরেক রকম গাছ। বারান্দা একটু বড় হলে দোলনাও রাখা যেতে পারে। সিঁড়িতে ঢোকার আগে সাইড দেয়ালে একটা আয়না রাখলে অন্য রকম অনুভূতি আসবে। অতিথিসহ যে কেউ ঘরে ওঠার সময় নিজেকে ভালোভাবে দেখে নিতে পারেন।
ঘরের বুকশেলফটি বসার ঘরের যেকোনো স্থানে রাখতে পারেন। পাশাপাশি টবে সবুজ গাছ রাখলে তা অন্য রকম আবেদন সৃষ্টি করবে। ঈদের আগের রাতে কেনা তাজা ফুল দিয়ে সাজানো যেতে পারেন আপনার ঘরের কোণ। সম্ভব হলে পুরো বাড়িতে নতুন রঙ করে নিতে পারেন। ঘরের আসবাব নতুন বার্নিশ করতে পারলে ভালো হয়। ফুলের টব, কার্পেট, রঙ করলে পুরনো জিনিসে পাবেন নতুনের আবেশ।

 

যে কারনে পুরুষেরা অল্প বয়সী নারীদের বিয়ে করেন!

http://kissskincarebd.blogspot.com
আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে যে, শুধুমাত্র নিম্নবিত্ত শ্রেণীর প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষেরাই অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীদের বিয়ে করে থাকে কিন্তু বিস্ময়কর তথ্য হল অপ্রাপ্ত বয়স্ক নারীদের বিবাহের হার উচ্চবিত্ত থেকে নিম্ন-মধ্যবিত্ত সর্বত্রই প্রায় সমান। একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায় বাংলাদেশে ৬৬% মেয়েদের ১৮ বছর হওয়ার হবার পূর্বেই বিয়ের পিড়িতে বসতে হয়! কিন্তু পুরুষেরা কেন তাদের চেয়ে কম বয়সী মেয়েদের সাথেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় তা কি আমরা ভেবে দেখেছি? চলুন খুঁজে বের করি কারনগুলো-
১। আধিপত্য –
সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, পুরুষেরা সর্বত্র আধিপত্য বিস্তারে অভ্যস্ত। আর তাদের এই আধিপত্য বিস্তারের যে চর্চা তার বৃত্ত থেকে তাদের পরিবার এবং পরিবারের সদস্যরাও বাদ যান না। আর আমাদের পুরুষ শাসিত সমাজে স্ত্রীদের উপর স্বামীদের আধিপত্য বিস্তার অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি ঘটনা। তাই, অল্প বয়সী মেয়েদের Young women সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতেই তারা বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
২। অস্বস্তিবোধ –
বিস্ময়কর হলেও সত্যি, পুরুষেরা তার সমবয়সী মেয়েদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনে অস্বস্তিবোধ করে। পুরুষের সমযোগ্যতা সম্পন্ন নারীদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না- এই ধারণাই পুরুষকে তার চেয়ে অনেক কম বয়সী নারীকে women বিয়ে করতে উদ্বুদ্ধ করে।
৩। কুঁড়িতেই বুড়ি –
আমাদের দেশে পুরুষেদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক সচ্ছলতা লাভ করতে করতে বয়স প্রায় ৩০ এর কোঠায় গিয়ে পৌঁছে। আর আমাদের সমাজের প্রচলিত ধারণা যে, মেয়েরা Girls কুঁড়িতেই বুড়ি হয়ে যায়। তাই, স্বাভাবিকভাবেই স্বামী ও স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান আমাদের সমাজে অনেক বেশি।
৪। ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা –
পুরুষদের একটি ধারণা যে, তারা যখন বৃদ্ধ হয়ে যাবে তখন তাদের পরিচর্যা করবার মত কেউ থাকবে না। এমনকি সন্তানেরাও তাদের পরিচর্যা করতে অস্বীকৃতি জানাতে পারে। তাই, কম বয়সী স্ত্রীই এই সমস্যার সমাধান। তাদের ধারণা স্ত্রী রা Wife তাদের যথাযথ পরিচর্যা করতে কখনই অস্বীকৃতি জানাবে না।
৫। দীর্ঘ ও সুখের যৌন জীবন –
সাধারণত ৪০ এর পরেই অধিকাংশ নারীদের যৌন আবেদন ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কিন্তু পুরুষদের যৌনাকাঙ্ক্ষা আরও দীর্ঘ সময় বজায় থাকে। তাই, সমবয়সী নারীদের বিবাহে Marriage অনেক পুরুষদেরই অনীহা রয়েছে। তাদের ধারণা অল্প বয়সী মেয়েদের বিয়ে করলে তারা দীর্ঘ ও সুখের যৌন জীবন Sex Life লাভ করতে পারবে।
দেখুন নায়লা নাঈমের নতুন ভিডিও
http://kissskincarebd.blogspot.com
মডেল নায়লা নাঈম তার ফেসবুকে নতুন একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। ইতিমধ্যেই ভিডিওটি দেখেছেন দেড় লাখের কাছাকাছি মানুষ।ভিডিওটিতে দেখা যায়, সারাদিন খুব ব্যস্ত থেকে বাসায় ফিরে দেখে তার মা বাসায় নেই, আর তার তো লেগেছে ক্ষুধা। এখন সে কি খাবে? তখনই তার মাথায় একটি বুদ্ধি আসে এবং তার মোবাইলে কিছু একটা করে কিচ্ছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলে। সেই কিছুক্ষণটা হচ্ছে ৪৫ মিনিট। তারপর তার দরজায় এক পান্ডা নিয়ে আসে তার খাবার।আসলে ভিডিওটি ছিল একটা অনলাইন ফুড অর্ডারের বিজ্ঞাপন। যা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই খাবার অর্ডার করতে পারবেন।

প্রত্যেক নারী ঘরের যেসকল কাজে স্বামীর একটুসহযোগিতা চান
http://kissskincarebd.blogspot.com/

অনেক পুরুষই রয়েছেন যারা সারাদিন কাজ শেষে ঘরে ফিরে হাত পা ছড়িয়ে বিছানায় পড়তেই বেশী ভালোবাসেন। স্ত্রী যদি চাকুরীজীবীও হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু নারী হিসেবে এই ধরণের কাজটি করতে পারেন না। এমনকি যারা গৃহিণী রয়েছেন তারাও কিন্তু সারাদিন ঘরের কাজ করে আপনার সংসারটিই সাজিয়ে গুছিয়ে রাখেন। তাই এমনটি ভাবার অবকাশ নেই যে তারা কোনো কাজ করেন না। আর তাই চাকুরীজীবী হোক বা গৃহিণী হোক না কেন প্রত্যেক নারীই স্বামীর কাছ থেকে সংসারে একটু সাহায্য কামনা করে থাকেন। সংসারের দুজন মানুষের মধ্যে অনেক বেশী সখ্যতা গড়ে উঠে পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমেই। তাই স্বামীদেরকেও একটু এই ব্যাপারে নজর দেয়া উচিত। বিশেষ করে স্ত্রীও যদি চাকুরীজীবী হয়ে থাকেন তাহলে তো আরও গুরুত্ব দেয়া উচিত সংসারের কাজে সাহায্য করার ব্যাপারে। 

) স্বামী যেনো একটু গুছিয়ে থাকেন নারীদের তুলনায় পুরুষেরাই ঘরদোরের জিনিসপত্র বেশী এলোমেলো করেন এটা নতুন কিছু নয়। স্ত্রীরা কিন্তু স্বামীদের বলেন না সংসার গুছিয়ে দিতে তিনি শুধু এতোটুকুই চান যে, স্বামী যেনো ঘরদোর একটু কম নোংরা করেন। এবং নোংরা হয়ে গেলেও নিজেদেরটা নিজেরাই পরিষ্কার করে নিক
) রান্নাঘরে সামান্য সহযোগিতা আপনাকে পুরো রান্না করে দিতে হবে না। আপনি যদি পাশে দাড়িয়ে থেকে একটু মিষ্টি কথা বলেন নিজের স্ত্রীকে। আর এই কথার ছলে যদি এটা ওটা এগিয়ে দিয়ে থাকেন তাহলেও স্ত্রীকে অনেক বেশী সহযোগিতা করা হবে। আর যদি চাকুরীজীবী স্ত্রী হয়ে থাকেন তাহলে একটু বেশীই নাহয় সহযোগিতা করলেন নিজের স্ত্রীকে। 

 ) বাজারে সহযোগিতা অনেক পুরুষই নিজে থেকে দায়িত্ব নিয়ে বাজার করে আনেন। কিন্তু অনেকেই এই কাজটি ছেড়ে দেন স্ত্রীর উপরে। ছেড়েই না হয় দিলেন কিন্তু যদি তার সাথে থাকেন বাজার করার সময় তাহলেও কিন্তু আপনার স্ত্রী অনেক বেশী খুশি হয়ে যাবেন। আর তিনি এতোটুকুই আশা করেন আপনার কাছ থেকে। ) ঘরের গাছগুলোর একটু যত্নআত্তি অনেকেই শখ করে বাগান করেন ঘরে, আবার বাগান করার ধৈর্য না থাকলেও কয়েকটি গাছপালা রাখেন নিজের ঘরে। এই গাছগুলোর যত্ন করার দায়িত্ব কিন্তু শুধুমাত্র আপনার স্ত্রীর উপরেই বর্তায় না। টি মিনিট বের করে যদি একটু পানি দিয়ে দেন তাতেই স্ত্রীর অনেক সাহায্য হয়ে যাবে। ) সন্তান থাকলে তাদের একটু সময় দেয়া যদি ঘরে সন্তান থাকে তাহলে চাকুরীজীবী হোক বা গৃহিণীই হোক না কেন স্ত্রীরা চান ঘরে ফিরে স্বামী তার সন্তানদের সাথে একটু সময় কাটান। তাদের পড়ালেখায় একটু হলেও সাহায্য করুক। এতে অনেক বড় একটি কাজের দায়িত্ব পালন করা হয়ে যাবে। সূত্র: বলিউডশাদী

সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে যেসব প্রশ্ন ভুলেও প্রেমিককে করবেন না! 

মানুষ প্রেমের সম্পর্ক করেন বিয়ে করে সংসার পাতার জন্যই। সকলেই চান ভালোবাসার মানুষটি আজীবন পাশে থাকুক। বিশেষ করে নারীদের মনে একটি সুন্দর সংসারের স্বপ্ন লালিত হয় সেই ছোটবেলা থেকেই। কিন্তু যে মানুষটাকে বিয়ে করতে চান, সেই মানুষটার মনের খবর জানেন কি? প্রেমের সম্পর্কটি বড় নাজুক একটি সম্পর্ক। আর ভালোবাসার এই নাজুক বন্ধনকে যত্ন করতে হয়, আগলে রাখতে হয়। তখনই সম্পর্কটি পৌঁছায় পরিণতির দিকে। সম্পর্কে পুরুষেরা কথা বলেন কম, আর নারীর কৌতূহল সর্বদাই বেশী। তবে হ্যাঁ, প্রেমিকাকেও কিন্তু জানতে হবে নিজের সীমা। এমন কিছু ব্যাপার আছে, যেগুলোর ব্যাপারে পুরুষেরা কথা বলতে ভালোবাসেন না। তাই নিজের প্রেমিককে এই প্রশ্নগুলো করবেন না ভুলেও! 

১) প্রেমিককে কখনো জিজ্ঞাসা করবেন না যে তাঁর বেতন কত বা উপার্জন কেমন। উপার্জনের উৎস সম্পর্কে আপনি জানতেই পারেন, কিন্তু টাকার অংকটি নয়। আপনি নিশ্চয়ই চান না তিনি আপনাকে লোভী ভাবুক? 

২) ছেলেরা প্রাক্তন প্রেমিকাকে নিয়ে বর্তমান প্রেমিকার সাথে আলাপ করা পছন্দ করেন না। তাই সেই অতীতের প্রসঙ্গ টেনে না আনাই ভালো। বিশেষ করে প্রাক্তন প্রেমিকার সাথে নিজের তুলনা করে কোন প্রশ্ন প্রেমিককে মোটেও করবেন না। 

৩) অনেক মেয়েই নিজের প্রশংসা শুনতে চান বলে প্রেমিককে নানা রকমের প্রশ্ন করেন। যেমন, আমাকে কি মোটা দেখাচ্ছে? এই ধরণের প্রশ্নে ছেলেরা কেবল বিরক্তই হয়ে থাকেন।

৪) আপনার প্রেমিক যদি ডিভোর্সি হয়ে থাকেন, তবে তাঁকে আগের সংসারের ব্যাপারে ঘন ঘন প্রশ্ন করবেন না। বিশেষ করে এমন কোন কিছুই জিজ্ঞেস করবেন না যাতে অতীত জীবনের সুখ স্মৃতি মনে পড়ে যায়।

৫) ছেলেরা অন্যের গোপন কথা বলে বেড়াতে পছন্দ করেন না। তাই প্রেমিককে কখনোই তাঁর বন্ধু বা পরিচিতজনদের গোপন কথা জানার জন্য প্রশ্ন করবেন না। এতে প্রেমিক আপনাকে কুটনা ধরণের মানুষ ভেবে বসতে পারেন।

৬) ছেলেরা জেরা করা পছন্দ করেন না। কই গিয়েছিলে, এত দেরি হলো কেন, বন্ধুদের সাথে এত কী ইত্যাদি ধরণের প্রশ্ন ভুলেও করতে যাবেন না। অযথা অশান্তি হবে।

৭) ছেলেদেরকে মেয়েলী কোন বিষয়ে প্রশ্ন করবেন না। যেমন, কোন ড্রেসে আপনাকে মানাবে বা কেমন হেয়ারকাট চলে দেবেন। এইসব ফালতু প্রশ্নে ছেলেরা খুবই বিরক্ত হয়।   

ফুলশয্যার রাতে যেসব প্রস্তুতিনেবেন পুরুষ 
http://kissskincarebd.blogspot.com/

বিয়ের প্রথম রাতটি জীবনের বিশেষ একটি রাত। আর এই বিশেষ রাতটিকে ঘিরেই অনেক রকমের স্বপ্ন থাকে সবারই। কিন্তু অনেক সময় ছোট্ট কিছু অজ্ঞতার জন্য বিয়ের রাতটির মধুরতা নষ্ট হয়ে যায়। তাই বিয়ের রাতের আগেই প্রয়োজন কিছু প্রস্তুতির

মানসিক প্রস্তুতি বিয়ের জন্য প্রতিটি পুরুষেরই মানসিক ভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত। হুট করে নতুন জীবনে পা দেয়ার সময় অধিকাংশ পুরুষেরই আত্মবিশ্বাস থাকে না। কিন্তু নারীরা আত্মবিশ্বাসী পুরুষদেরকে বেশি ভালোবাসে। তাই নিজেকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন। সেই সঙ্গে একটি নতুন জীবনে পা দেয়ার আগে নানান রকম ভয় ভীতি থাকে মনে। সেগুলোও ঝেড়ে ফেলা প্রয়োজন বিয়ের আগেই
ব্যায়াম নারীরা সুঠাম দেহের পুরুষদেরকে পছন্দ করে। আর তাই সাড়া জীবন ব্যায়াম করার অভ্যাস না থাকলেও বিয়ের আগে কিছুদিন ব্যায়াম ডায়েটের মাধ্যমে ভুড়ি এবং অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ফেলার চেষ্টা করা উচিত
স্টাইল, ত্বকের যত্ন পরিচ্ছন্নতা বিয়ের আগে প্রয়োজন গ্রুমিং এর। চুলটাকে সুন্দর কোনো স্টাইলে ছাটুন। সেই সঙ্গে ত্বকের যত্নের জন্য ভালো কোনো পার্লারে ফেসিয়াল করিয়ে নিন। সেই সঙ্গে শারীরিক পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। সুন্দর কোনো সুগন্ধি ব্যবহার করতে ভুলবেন না বিয়ের রাতে। জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যেহেতু বাংলাদেশের অনেক নারীই জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সম্পর্কে জানেন না এবং সেই ব্যাপারে খুব একটা সহজও না। তাই বিয়ের রাতে আপনার স্ত্রী উপর নির্ভর করবেন না জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি নিয়ে। জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটি গ্রহণ করবেন সেটা আপনাকেই ভাবতে হবে এবং সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে আপনাকেই
সঙ্গীকে মানসিক ভাবে সহায়তা করার মনোভাব বাংলাদেশের অধিকাংশ নারীই বিয়ের রাতেই শারীরিক মিলনের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হতে পারেন না। আর তাই তাঁরা স্বামীর কাছ থেকে মনে মনে এই ব্যাপারে একটু সহযোগীতা আশা করেন। বিয়ের রাতেই তাই স্ত্রীকে বিষয়টি নিয়ে জোর করা উচিত না। সেই সঙ্গে তাকে যথেষ্ট পরিমাণে মানসিক সহায়তা করা উচিত। দুজনের মধ্যে সম্পর্কটা একটু সহজ হওয়ার আগেই শারীরিক মিলনের ব্যাপারে জোর করলে সম্পর্কটা সাড়া জীবনের জন্য তেঁতো হয়ে যেতে পারে
স্ত্রী জন্য উপহার কিনে রাখা বিয়ের রাতটি জীবনের বিশেষ একটি রাত। আর তাই এই রাতটিকে আরো বেশি রোমান্টিক স্মরণীয় করে রাখার জন্য স্ত্রীর জন্য বিশেষ কোনো উপহার কিনে রাখতে পারেন। সেটা হতে পারে হীরের আঙটি অথবা ছোট কোনো ফটোফ্রেমে বন্দী করা নিজেদের প্রিয় কোনো মূহূর্তের ছবি। নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী ছোট/বড় যা খুশি উপহার দিন। নতুন জীবনের শুরুতেই আপনার এই ছোট্ট ভালোবাসা আপনার স্ত্রীকে মুগ্ধ করবে
সূত্র: প্রিয় লাইফ

৭টি কথা নিমিষেই ভালো করে দেবে প্রিয় মানুষটির মন

বিষণ্ণতা এমনভাবে একজন মানুষকে জেঁকে বসে, যে তার আশেপাশে থেকেও তার একাকীত্ব কমাতে পারেন না পরিবার-পরিজনেরা। শারীরিক এবং মানসিক উভয় ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হতে থাকেন এই মানুষটি। কিন্তু কী বললে তার মন ভালো হয়ে যাবে, একটু হলেও কমবে বিষণ্ণতা, তা বুঝে উঠতে পারি না আমরা অনেকেই

 বিষণ্ণতায় ভোগা একজন মানুষ অনেক বেশি কষ্ট পায়, যখন তার আশেপাশের মানুষেরা এটা বুঝতে চায় না বিষণ্ণতা আসলে কত বেশি প্রভাব ফেলছে তার জীবনে। কখনোই বিষণ্ণতাকে এলেবেলে ব্যাপার বলে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না
বুঝতে হবে ব্যাপারটির গুরুত্ব সেই মানুষটির জীবনে কতো বড়। তিনি যখন জানতে পারবে যে আপনি তার সমস্যাটি বুঝতে পারছেন, তখনই তার কষ্টটা ভাগাভাগি করে নিতে পারবেন আপনি। দেখে নিন বিষণ্ণ মানুষটির মন ভালো করে দেবার জন্য কী কী বলতে পারেন আপনি 
) আমি তোমার পাশেই আছি  
কখনো কখনো আপনার কাছে যা খুব ক্ষুদ্র একটি ব্যাপার, বিষণ্ণ মানুষটির জন্য সেটাই অনেক বড় প্রাপ্তি। আপনার এই একটি কথায় অনেকটা ভরসা পাবেন তিনি, বুঝতে পারবেন তাকে সাহায্য করার মানুষ আছে কাছাকাছিই। বিষণ্ণতার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ছোট ছোট কাজেই তার পাশে থেকে তাকে এভাবে ভরসা জোগাতে পারেন আপনি  

) তুমি একা নও

 ভীষণ অন্ধকার সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে একাকী হেঁটে যাবার মতো অনুভূতির জন্ম দিতে পারে বিষণ্ণতা। তিনি ভাবতে থাকেন কেউ তার সঙ্গ দেবে না, একাকী বিষণ্ণতার মাঝেই কেটে যাবে তার জীবন। এই যাত্রায় তার পাশে কেউ আছে, এমন অনুভূতি তার জন্য খুবই জরুরী। তার এই একাকীত্ব দূর করতে পারাটা একটা বড় পাওয়া
) এখানে তোমার কোনো দোষ নেই 

অনেক ক্ষেত্রেই পরিবারের মানুষেরা বুঝতে পারেন না যে বিষণ্ণতা এমন একটি জটিলতা যার থেকে ইচ্ছে করলেই বের হয়ে আসা যায় না। তাদের ভুল ধারণার কারণে বিষণ্ণতায় ভোগা মানুষটি নিজেকেই দোষী মনে করতে থাকেন যা তার মানসিক অবস্থা আরও খারাপ করে তোলে
এমন সময়ে তাকে যদি বোঝানো যায় যে তার আসলে কোনো দোষ নেই, তবে অনেকটা হালকা অনুভব করতে পারেন তিনি। কমে যায় তার কষ্টটা
) আমি তোমার সাথে যাচ্ছি  

একা একা কোথাও যাবার ব্যাপারটা আমাদের কাছে সহজ মনে হলেও, বিষণ্ণতায় আক্রান্ত মানুষটির জন্য ততটা সহজ নয়। হয়তো তিনি যাচ্ছে থেরাপিস্টের কাছে, অথবা ওষুধ কিনতে বা শুধুই বাইরে হাঁটতে যাচ্ছেন, এমন সময়টাতেও আপনার সঙ্গ তাকে দেবে ভরসা
বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি পাওয়া এক দিনে সম্ভব নয়। কিন্তু আপনি তাকে সঙ্গ দিলে তিনি বুঝতে পারবেন যে যত সময়ই লাগুক না কেন আপনাকে পাশে পাচ্ছেন তিনি
) তোমার জন্য কী করতে পারি? 

তার জন্য কিছু করার প্রস্তাব করতে পারেন আপনি। তার জন্য যদি খুব বড় কিছু করার নাও থাকে, তার পরেও তিনি বুঝবেন তার স্বাচ্ছন্দ্যের প্রতি আপনি মনযোগী। তার জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ ফিরিয়ে আনতে এটা খুবই জরুরী )কী নিয়ে ভাবছো তুমি? 

বিষণ্ণ মানুষ অনেক সময়েই আত্মহত্যা বা নিজের শারীরিক ক্ষতি করার কথা চিন্তা করে থাকেন। এসব চিন্তার কথা যে তারা বলেন না তা নয়, বরং অনেক সময় কেউ জিজ্ঞেস করেন না বলেই তা বলতে পারেন না। তার এই কথাগুলো আপনি শুনতে পারেন। তাকে বোঝাতে পারেন যে বিষণ্ণতার কারণে এসব চিন্তা মনে আসাটা স্বাভাবিক, কিন্তু তাই বলে নিজের ক্ষতি করাটা মোটেই উচিৎ হবে না

) নীরবতা 

সবসময়ে যে কথার মাধ্যমে তাকে নিজের অস্তিত্ব জানান দিতে হবে এমনটা নয়। অনেক সময়ে একজন মানুষের নীরব উপস্থিতিটাই অনেক প্রশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় বিষণ্ণ একজন মানুষের কাছে

যৌন জীবনে অসুখী? জেনে নিন সুখে থাকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ

http://kissskincarebd.blogspot.com/
যৌনতা জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। কিন্তু যেহেতু যৌন জীবন নিয়ে কথা বলার সুযোগ আমাদের সমাজে নেই, সেহেতু এই জীবনে অসুখী হলেও কাউকে বলা যায় না বা কারো পরামর্শ নেয়া যায় না। জীবনের বড় অংশে একটা তীব্র অসন্তুষ্টি নিয়ে কেটে যায় জীবন। নিজের যৌন জীবনে অসুখী আপনি? কিন্তু এ কথা কাউকে বলতে পারছেন না? তাহলে জেনে নিন কী কী করতে পারেন আপনি।
১/ সমস্যাটা বুঝতে চেষ্টা করুন প্রথমেই। কেন আপনি অসুখী যৌন জীবনে? কী কারণে আর কেন কেন? সমস্যাটা কি আপনার শারীরিক? নাকি সঙ্গীকে অপছন্দ আপনার? নাকি সঙ্গী আপনার চাহিদা পূরণ করতে পাচ্ছেন না? এমন অনেকগুলো সমস্যা থাকতে পারে আপনার যৌন জীবনে অসুখী হবার পেছনে। প্রথমেই সেই কারণটা খুঁজে বের করুন।
২/ সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হচ্ছে নিজের সমস্যাকে বুঝতে পারা ও স্বীকার করতে পারা। বেশিরভাগ মানুষই নিজের শারীরিক-মানসিক সমস্যাটিকে বুঝতে পারলেও সেটি স্বীকার করতে চান না। আর এই তুচ্ছ ইগো সমস্যার জন্য নিজের সমস্যাটি সমাধানও করতে পারেন না। অসুখী হবার কারণে খুঁজতে গিয়ে যদি দেখতে পান যে সমস্যা হয়তো আপনার মাঝে, তবে অবশ্যই চেষ্টা করুন বিষয়টি স্বীকার করে নিতে।
৩/ যদি মনে হয় যে সমস্যাটি শারীরিক, সেটা আপনার বা সঙ্গীর যে কারোরই হতে পারে, তাহলে খুব নরম ভাবে কথা বলুন সঙ্গীর সাথে। তাঁকে বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে শারীরিক সমস্যা খুবই স্বাভাবিক একটি ব্যাপার, এবং সেটা হতেই পারে।
৪/ সমস্যাটি যদি এমন হয়ে থাকে যে পরস্পরকে বুঝতে পারছেন না আপনারা, ফলে পরস্পরের সাথে ঠিক মানিয়ে নিতে পারছেন না, এমন ক্ষেত্রে নিজেরা কথা বলুন আগে। লজ্জা ও সংকোচ ভুলে সঙ্গীর কাছ থেকে জেনে নিন যে তিনি কী চান। এবং তারপর তাঁকে নিজের ইচ্ছার কথাগুলোও বলুন।
৫/ যৌন জীবনে অসুখী হবার একটা বড় কারণ এটা হয় যে মানুষ নিজের সঙ্গীর চাওয়া-পাওয়াকে গুরুত্ব দেন না। নিজের সঙ্গীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে তৃপ্ত রাখুন, তিনিও আপনাকে সুখী রাখতে সচেষ্ট হবেন।
৬/ আপনার অসুখী হবার কারণ যদি এটা হয় যে নিজের সঙ্গীকে ভালো লাগছে না আপনার, তাহলে অবশ্য বিষয়টি বেশ গুরুতর। কেননা নিজের বিয়ে করা স্বামী বা স্ত্রীকে তো ভুলে যাওয়া বা ছেড়ে দেয়া সম্ভব না। এমন ক্ষেত্রে আপনি যা করতে পারেন সেটা হলো সঙ্গীকে ভালোবাসার চেষ্টা করুন, তাঁর ভালো দিকগুলোকে দেখার চেষ্টা করুন। যদি নিজে নিজে সম্ভব না হয়, তাহলে একজন কাউন্সিলরের সাহায্য নিন। প্রয়োজনে দুজনেই সাহায্য নিন।
৭/ নিজের শরীরকে ভালবাসুন, নিজের শরীর সম্পর্কে কোন দ্বিধা বা লজ্জা রাখবেন না মনের মাঝে। জানবেন যে সকলেই নিজের নিজের মত করে সুন্দর। যৌন জীবনে সুখী হতে এটা খুবই জরুরী।
অবশ্যই মনে রাখবেনঃ আর সেটি হলো, সমস্যা যদি শারীরিক হয় তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে সেটাকে সারিয়ে তোলা সম্ভব। সমস্যা যদি মানসিক বা নিজেদের মাঝে অমিলের হয়, তাহলে সেটাও কাউন্সিলিং ও ভালোবাসা দিয়ে সমাধান করা সম্ভব। যৌনতাও একটি চর্চায় বিষয়। তাই হতাশ না হয়ে নিজের সমস্যা নিজেই সমাধান করার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে পেশাদার

0 comments:

Post a Comment