প্রথম যৌন মিলনের সময় ছেলেরা মেয়েদের কাছে যা আশা করে!

প্রথমবার যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ উভয়েরই কিছু আশা প্রত্যাশা থাকে। প্রেমিকা-প্রেমিকা হোক বা স্বামী-স্ত্রী, কোন সম্পর্কই এই প্রত্যাশার বাইরে নয়। তবে হ্যাঁ, নারী ও পুরুষ যেহেতু ভিন্ন ভিন্ন অস্তিত্ব, তাই তাঁদের চাওয়া-পাওয়া গুলোও হয় একেবারেই ভিন্ন।

http://kissskincarebd.blogspot.com
প্রেমিকা বা স্ত্রীর সাথে প্রথমবার যৌন মিলনের ক্ষেত্রে পুরুষের অবশ্যই প্রত্যাশা থাকে কিছু ব্যাপার নিয়ে। কী কী? জেনে নিন বিস্তারিত
১/ সকল পুরুষই আশা করেন যে তার স্ত্রী বা প্রেমিকা ভার্জিন হবেন। সঙ্গিনীর জীবনের প্রথম পুরুষ হবার বাসনা আমাদের সমাজে প্রতিটি ছেলের মাঝেই আছে।
২/ প্রথম যৌন মিলনে প্রত্যেক পুরুষই একজন লজ্জাবনত নারীকেই মনে মনে প্রত্যাশা করেন, খুব বেশি চটপটে নারীকে নয়। সঙ্গিনী একটু লজ্জা পাবেন, একটু বাঁধা দেবেন। এই ব্যাপারগুলো পুরুষকে অনেক বেশি আকর্ষণ করে।
৩/ এমন আচরণ প্রত্যাশা করেন, যাতে মনে হয় নারীটি যৌন কাজে অপটু। এতে পুরুষটি আনন্দিত হন এই ভেবে যে সঙ্গিনীর অভিজ্ঞতা কম। ফলে অনেক সহজ বোধ করেন। পুরুষ male নিজে নারীকে নানান বিষয় শেখাতে পছন্দ করেন।
৪/ তাঁরা প্রত্যাশা করেন সঙ্গিনী সুন্দর করে সজ্জিত হয়ে নিজেকে আকর্ষণীয় রূপে উপস্থাপন করবে। প্রত্যেকেই এদিন সঙ্গিনীকে অপরুপা রূপে দেখতে চান।
৫/ এটা প্রত্যাশা করেন যে সঙ্গিনী যৌন sexual মিলনে খুবই সন্তুষ্ট হবেন ও পুরুষের প্রশংসা করবেন।
৬/ পুরুষেরা চান প্রথম মিলনে সঙ্গিনীর সামনে সবার সেরা হয়ে উঠতে। আর নারীর কাছ থেকে সেটার প্রকাশ আশা করেন সেটা। নারী নিজের সুখের অনুভূতি আচরে প্রকাশ করুক, এটা মনে মনে প্রত্যাশা করেন পুরুষ।
৭/ সঙ্গিনীর শরীর পরিষ্কার-পরিছন্ন ও সুগন্ধীময় আশা করেন পুরুষরা। একই সাথে জানতে চান যে সঙ্গিনী নিজের ভার তার ওপরে অর্পণ করুক।
সুত্রঃ হেলথবার্তা

জীবনে প্রথমবার মিলনে যে সব বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন

প্রেমের বিয়ে কিংবা বাবা-মায়ের ঠিক করা মেয়ের সাথে বিয়ে – অবস্থা যাই হোকনা কেন প্রথমদিকে যেকোনো মেয়ে লজ্জায় আড়ষ্ট থাকেবেই। বিশেষ করে পরিবারের ঠিক করা বিয়েতে অপরিচিত একজন পুরুষের সাথে একত্র বসবাস কেউ কি অতি সহজে নিতে পারবে? প্রথমবার শাররীক মিলনে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।আপনি হয়তো দ্বিতীয় কিংবা পরের বারের মিলনগুলো খেয়াল রাখবেন না -কিন্তু প্রথম মিলন সব যুগলেরই মনে থেকে যায়। প্রথম মিলন আশ্চর্য্যজনক ভালো কিংবা ফ্লপ যাই হোক স্বামী-স্ত্রী প্রথম মিলনকে ট্রেজেডি হিসেবেই মনে রাখে।
http://kissskincarebd.blogspot.com

সঠিক সংকেতের জন্য অপেক্ষা করুনঃ প্রথম মিলন সর্বনাশা হতে পারে যদি মানসিক প্রস্তুতির সংকেত দেয়া-নেয়ায় ভুল বুঝাবুঝি থাকে। যেহেতু আপনারা দুইজনেই সারা জীবনের জন্য বিবাহের মাধ্যমে একটি সামাজিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তাই বাসররাতে কথা বলা কিংবা ভাব বিনিময়ের মাধ্যমে সম্পর্কের স্বাভাবিকতা এবং পরষ্পরের মানসিক দুরত্ব কমিয়ে আনুন।

দুজন-দুজনের চিন্তা চেতনার একটি স্বরুপ জেনে নিন। তাড়াহুড়ো করবেন না। আমাদের দেশে “বাসর রাতে বিড়াল মারা” বলে একটা প্রবাদ প্রচলিত আছে। পুরুষ অনেকটা মরিয়া হয়ে যান নিজেকে বাঘ বলে জাহির করতে। কিন্তু বিড়াল মারার সুত্রটা আসলে আমাদের একপ্রকার ভুল ধারনার জন্ম দিচ্ছে। অনেক মেয়ে মানসিক ভাবে প্রস্তুত থাকেনা – সেই অবস্থায় যদি স্বামী বিড়াল মারতে যায় তাহলে বিষয়টি রেপ করার মত হয়ে যায়।

ভারতের কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে বাসররাতে স্বামী-স্ত্রী শাররীক মিলন না করা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তবে আপনি কিভাবে আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে স্বাভাবিক হবেন তা আপনার বিবেচনায় রাখবেন আগে থেকে।

জন্মনিরোধকের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখুনঃ প্রথমবারের শাররীক মিলনে বিবাহিত যুগলের জন্মনিরোধক ব্যবহার দুজনের জন্য সমানভাবে মঙ্গলজনক। হয়তো কনডম কিংবা খাবার বড়ি ব্যবহার না করার ফলে আপনাদের “যৌন বাহিত ছোঁয়াচে রোগ” কিংবা “গর্ভধারনের” ভয়ে মিলনের আসল আনন্দটাই মাটি হয়ে যেতে পারে।প্রথমদিন যৌন বাহিত ছোঁয়াচে রোগ থেকে রক্ষা পাবার জন্য কনডম ব্যবহারই সবছে ভাল – যদিও এটি ১০০% আত্মরক্ষা মুলক নয়। তাছাড়া আপনার স্ত্রী হয়তো মা হবার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত নয়। তাই বিয়ের পর পরষ্পরের শাররীক সমস্যার (যদি থাকে) ইতিহাস জেনে এবং সন্তান নেয়ায় দুই জনের মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী নিয়ন্ত্রনের পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে।

কোন ভাবেই স্বয়ং-সম্পুর্ন মিলনের প্রত্যাশা করবেন নাঃ ৮০% থেকে ৯০% ক্ষেত্রে প্রথম মিলনে যুগলের বিন্দুমাত্রও সফলতা থাকেনা। শাররীক মিলন যতটা না শরীরের; তার চেয়ে বেশি মানসিক মিলন। একজন মানুষ যখন অন্য মানুষের শরীর / ভাললাগার বিষয়বস্তু সম্পর্কে পুর্নমাত্রায় জানে – তখনি শুধু সুখকর যৌনমিলন সম্ভব। প্রথম মিলনে পরষ্পরের ভাললাগার অনুভুতিগুলোর সংমিশ্রন হয়না।

তাছাড়া প্রথম মিলন সম্পর্কে পুরুষ/নারী এত বেশি দুশ্চিন্তা অথবা পুর্বপরিকল্পনা করে যে সে মূল কাজে এসে নার্ভাস হয়ে যায়। আর পরিকল্পনা অবস্থা/ব্যক্তি বেধে পার্থক্য হয় – তাই আগ থেকে করা প্ল্যান কার্যকর করা নাও যেতে পারে। তাই সময়ের সাথে চলুন। অন্তরঙ্গ মুহুর্তে অর্জিত ভাললাগাগুলো উপভোগ করুন। প্রথম রাতে আপনার প্রিয়জনের শরীর সম্পর্কে জানার চেয়ে বড় রোমাঞ্চকর আর কি হতে পারে। সম্পর্কে সময় দিন – পরষ্পরের শরীর সম্পর্কে যত জানবেন মিলন তত বেশি উপভোগ্য হবে।

গভীর নিঃশ্বাস নিনঃ প্রথমবারের মত কারো সাথে শাররীক মিলন করতে গেলে চিন্তিত এবং অস্বত্বিতে পড়তে পারেন। আপনার শরীর এবং মনকে প্রশান্ত করার জন্য বড় করে নিঃশ্বাস নিন এবং শ্বাস ছাড়ুন। ঠিকঠাক কাজ করার জন্য আপনার মস্তিস্কের প্রয়োজনীয় মাত্রায় অক্সিজেন দরকার। মানসিক চাপে ঠিকমত শ্বাস-প্রশ্বাস না নিলে অনেকগুলো সমস্যা যেমন মাথাধরা, মাথাব্যথা সহ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে পারেন।

এটি খুবই লজ্জাজনক হবে যদি আপনি সামান্যতম যৌনমিলনও করতে না পারেন। স্বাভাবিক নিঃশ্বাস নিন – মনকে চিন্তামুক্ত রাখুন। প্রথম মিলেনে বিড়াল মারার আইডিয়া বাদ দিন। স্বাভাবিক আচরন করুন – আপনি আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে আছেন – যার সাথে আপনার সারাজীবন সামনে পড়ে আছে। প্রথম রাতকে স্বরনীয় করে রাখতে বিড়াল না মারলেও সমস্যা নেই। তাকে ভরসা দিন আপনি তার জন্য কতটা।

কোনভাবেই পুর্ন-যৌন-তৃপ্তির মিথ্যে ভান করবেন নাঃ পুর্ন-যৌন-তৃপ্তির মিথ্যে ভান করা আপনার নিজের সাথে এবং আপনার সঙ্গীর সাথে প্রতারণা করার শামিল। এটি হয়তো পরবর্তীতে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, কারন বস্তুত আপনি ভুল তথ্য আদান-প্রদান করেছেন “আপনার শরীর কি চায় এবং কিসে আপনাকে যৌন ক্ষুদার্ত করে তোলে?”



অনেক স্ত্রীর ধাতু এমন কঠিন যে, স্বামী সহবাস করে উঠে গেলেও স্ত্রীর বীর্যপাত হয় না। যদি স্বামী বীর্য আগে বের হয়ে যায়, আর স্ত্রীর বীর্যপাত হয় না, সে নারীর মনের কষ্ট ব্যক্ত করার কোনো স্থান থাকে না। স্বামির মনেও একটি আক্ষেপ থেকে যায় যে, সে তার স্ত্রীর সাথে সহবাসে পেরে উঠলো না। সহবাসের ক্ষেত্রে সে তার স্ত্রীকে কষ্ট দেওয়া ছাড়া আর কিছুই দিতে পারলো না। এরূপ আক্ষেপ সৃষ্টি হওয়াতে অনেক স্বামী ধীরে ধীররে সহবাসের সাহস হারিয়ে ফেলে, ফলে ধীরে ধীরে তার সহবাসের আগ্রহ হ্রাস পায় এবং যখনই সহবাস করতে যায়, দেখা যায় যে, তার ঐ চিন্তার কারণে বীর্যপাত পূর্বের তুলনায় আরো তাড়াতাড়ি হয়ে গেছে। এজন্য স্বামীকে স্ত্রীর বীর্যপাত তার থেকে দ্রুত ঘটাতে নিম্মোক্ত তদবীর গ্রহণ করতে হবে। এতে সে তার স্ত্রীর সাথে সহবাসে জয়ী হতে পারবে।
http://kissskincarebd.blogspot.com

দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান

১. বিশুদ্ধহিং আধা তোলা, চামিলির তেলসহ কোনো পাত্রে গরম করে একটু গাঢ় করবে। সহবাস করার পূর্বে ঐ তেল পুরুষাঙ্গে মালিশ করে সহবাস করবে। এর দ্বারা স্বামীর আগেই স্ত্রীর বীর্যপাত হবে এবং স্ত্রীর মনে অধিক আনন্দ জম্মাবে। এমনকি সহবাসের সময় উভয়ে আত্মহারা হবে।

২. চৌকিয়া সোহাগা ও আরবী গদ, এ দু’টি আগুনে খৈ করে ফুটিয়ে গুড়ো করে পানির সাথে গুলে বটিকা তৈরী করবে। যখন সহবাস করার প্রবল ইচ্ছা হবে, তখন ঐ বটিকা ভেঙ্গে মুখে থুথুতে গুলে পুরুষাঙ্গে প্রলেপ দিয়ে সহবাস করলে স্ত্রীর বীর্য স্বামির আগেই বের হয়ে যাবে এবং স্ত্রী তার স্বামীর প্রেমানুরাগী হয়ে চিরকাল থাকবে। এটিও এ কাজের জন্য খুবই কার্যকরী।

যে ছোট্ট কাজগুলো আপনাকে দেবে ভালো স্বাস্থ্য ও চির যৌবনের নিশ্চয়তা
আমরা সকলেই জানি স্বাস্থ্য সব কিছুর মূলে। স্বাস্থ্যের ওপর আমাদের জীবনের প্রায় পুরো অংশটাই নির্ভরশীল। স্বাস্থ্য ঠিক তো সব ঠিক। গবেষণায় দেখা যায় যারা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী তারা সকল দিক থেকে অন্য সকলের থেকে এগিয়ে থাকেন। স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে মন মেজাজ ভালো থাকে না, কোনো কাজে উৎসাহ আসে না। জীবনটা কেমন যেন নিস্তেজ হয়ে আসে।
http://kissskincarebd.blogspot.com
স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে তাই আমাদের চেষ্টার সীমা নেই। আমরা সকলেই সুস্বাস্থ্য কামনা করি। সকলেই চাই যতদিন জীবিত আছি ভালো এবং সুস্থ শরীরে থাকতে। তবে কেবল ভালো স্বাস্থ্য নয়, সাথে যৌবনটাও ধরে রাখা চাই। ভালো স্বাস্থ্যের সাথে অক্ষয় যৌবন, তবেই না জীবন আনন্দময়।

কিন্তু নিজের যৌবন ও স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখতে আমাদেরই সচেষ্ট হতে হবে। করতে হবে প্রয়োজনীয় কিছু কাজ। আর এতেই স্বাস্থ্য থাকবে ভালো সারাজীবন। একই সাথে অটুট থাকবে যৌবনের দিপ্তি ও সৌন্দর্য। এক কথায় অনন্ত যৌবন ধরা দেবে হাতের মুঠোয়।

ভালো খাদ্যাভ্যাস:
স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের বিকল্প নেই। খাবার আমাদের দেহের সকল কিছু নিয়ন্ত্রণের মূলে। খাবারের মাধ্যমে আমরা পাই দেহ পরিচালনা করার প্রয়োজনীয় এনার্জি। দেহের প্রত্যেকটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঠিক পরিচালনার জন্য প্রয়োজন ভালো খাদ্যাভ্যাস।

পরিমিত পরিমাণে এবং বয়স অনুযায়ী সকল খাদ্যউপাদান প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রত্যেকের থাকা উচিৎ। এতে স্বাস্থ্য থাকবে ভালো। ফাস্ট ফুড এবং বেশি ফ্যাট জাতীয় খাবার, অ্যালকোহল, ধূমপান থেকে দূরে থাকুন।

0 comments:

Post a Comment