যে ৭ টি কারণে মশা আপনাকেই বেশী কামড় দেয়!
মশা তো সবাইকেই কামড়ায়। কিন্তু আপনাকে বুঝি একটু বেশিই কামড়াচ্ছে? চারপাশের মানুষগুলো যখন কোনরকম অস্বস্তি ছাড়াই বসে আছে, কেবল আপনাকেই কি তখন খানিক পরপর নিজের গায়ে চপেটাঘাত কষাতে হচ্ছে? তাহলে বলতে হবে মশারা একটু বেশিই ভালোবাসে আপনাকে! কিন্তু কেন? এ নিয়ে অনেকগুলো তত্ত্ব রয়েছে। আর তার ভেতর থেকেই নিজেরটা জেনে নিন এই ফিচারটি পড়ে। জেনে নিন আপনি মশার কাছে এতটা প্রিয় খাদ্য হওয়ার কারণগুলো আসলে কী কী!১) সাধারণেই অসাধারণ-
নানা রকম কারণ রয়েছে মশার কাছে আপনার পছন্দনীয় খাবার হয়ে ওঠার পেছনে। তবে এছাড়াও পরিসংখ্যান অনুসারে দশজন মানুষের একজন সবসময়ই মশার কাছে প্রিয় হয়ে থাকেন। বিখ্যাত দালাই লামাও এর ব্যতিক্রম ছিলেন না। মশাকে নিয়ে তিনি বলেন- মশা আর ছাড়পোকার প্রতি আমার আচরণ শান্তিপূর্ণ বা অনুকূল নয়!
২) গন্ধ-
আমাদের একেকজনের শরীরে একেকরকম গন্ধ রয়েছে। মশাদের ভেতরে পুরুষ নয়, নারী মশারাই সাধারণত রক্ত পান করে। আর তাও নিজেদের ডিমকে পুষ্টি দেওয়ার জন্যে। ফলে বাজারে কিছু কিনতে গেলে আমরা যেমন সবচাইতে সেরা জিনিসটাই বাছাই করতে চাই, ওরাও সেরকম সবচাইতে ভালো আর পুষ্টিসম্পন্ন রক্তই পান করতে চায় নিজেদের সন্তানদের জন্যে। আর সেটা তারা নির্ধারণ করে মানুষের শরীরের গন্ধের ওপর ভিত্তি করে। প্রায় ১০০ ফুট দূর থেকেই এই গন্ধ চিনতে পারে মশারা।
৩) ব্যাকটেরিয়া-
আমাদের শরীরে বংশগতভাবেই অনেক ব্যাকটেরিয়া বহন করি আমরা। সেটা আমাদের শরীরের কোষের চাইতেও ১০ গুন বেশী পরিমাণে। আর সেগুলো এতটাই জড়িয়ে তাকে আমাদের শরীরের রোগ-প্রতিরোধের ব্যাপারের সাথে যে অনেক ধুয়েও সেগুলোকে তাড়ানো যায়না। আর এই ব্যাকটেরিয়াগুলোই আমাদের শরীরে এমন রাসায়নিক পদার্থের উত্পাদন করে যে মশারা অনেক বেশি আকৃষ্ট হয়।
৪) রক্তের ধরণ-
রক্তের কোন গ্রুপে আপনার অবস্থান সেটাও অনেক সময় নির্ধারন করে দেয় আপনি মশাদের কাছে কতটা জনপ্রিয় হবেন। পরীক্ষায় পাওয়া যায় ও এবং এ রক্তের গ্রুপের মানুষদেরকে দ্বিগুন বেশি পছন্দ করে মশারা। আর আপনি কোন গ্রুপের রক্তের অধিকারী সেটা বোঝাতে মোটেও রক্ত খেয়ে দেখতে হয়না মশাদের। দূর থেকেই ৮৫ শতাংশ নিশ্চিত হয়ে যায় আপনার রক্তের ধরণ সম্পর্কে।
৫) ঘাম-
অতিরিক্ত ঘামেন আপনি বা অনেক বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয় আপনার শরীর থেকে? তাহলে বলতে হবে আপনিও আছেন মশাদের পছন্দের খাবারের তালিকায়।
৬) খাবার-
খাবারের ধরনের ওপর নির্ভর করে মশারা আপনার রক্ত কতটা পছন্দ করে। দেখা যায়- পনির, আচার, সয়া, মিষ্টিজাতীয় খাবার ও সব্জি খান যারা তাদের রক্ত ও ত্বকে ল্যাক্টিক অ্যাসিড বেশি তাকে। আর ল্যাক্টিক অ্যাসিড অনেক বেশি পরিমানে টানে মশাদেরকে।
৭) ত্বকের বৈশিষ্ট্য-
অনেক সময় দেখা যায় কেবল ত্বকের বৈশিষ্ট্যের কারনেই আপনার মনে হয় মশারা আপনাকে অনেক বেশি আমড়াচ্ছে। আসলে আপনার পাশের ব্যাক্তিটিকেও হয়তো আপনার মতন বা আপনার চাইতে অনেক বেশি কামড়াচ্ছে তারা। কিন্তু কেবল তার ত্বকের বৈশিষ্টের কাণেই সেটা বুঝতে পারছেনা সে। আর আপনি বুঝতে পারছেন অনেক বেশি।
সম্পর্কে ব্রেক আপ ঠেকানোর ১০ টি উপায়
ইদানিং সম্পর্কগুলো যেমন সহজে গড়ে ওঠে,
তেমন খুব সহজে ভেঙ্গেও যায়। অনেক সময় অনেক ছোট ছোট বিষয়ই আমাদের একটুই
অসতর্কতার কারনে বড় হয়ে ওঠে এবং যার পরিণতিতে একটি সুন্দর সম্পর্ক ভেঙ্গে
যায় অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে। কিন্তু ঝগড়া বা তর্ক হলেই যে তা ব্রেক আপের লক্ষণ তা
কিন্তু নয়, তবে কিছু বিষয়ের ব্যাপারে আসলেই আমাদের সাবধান হওয়া উচিত।
আপনারই জন্যে রইলো কিছু টিপসঃ
আপনারই জন্যে রইলো কিছু টিপসঃ
আপনার সঙ্গীকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন নাঃ
আপনার সঙ্গী যেমন তাকে আপনি তেমনিভাবেই পছন্দ করেছিলেন।তাই তাকে আমূল বদলাতে চেষ্টা করবেন না। কারো সাথে তুলনা দিয়ে বদলাতে বলবেন না। এতে আপনার সঙ্গীর মনে হীনম্মণ্যতা তৈরী হবে। আবার হয়তো একদিন তিনি বদলে যাবেন কিন্তু সেদিন হয়তো আপনার প্রয়োজনও তার কাছে ফুরিয়ে যাবে।
আপনার সঙ্গী যেমন তাকে আপনি তেমনিভাবেই পছন্দ করেছিলেন।তাই তাকে আমূল বদলাতে চেষ্টা করবেন না। কারো সাথে তুলনা দিয়ে বদলাতে বলবেন না। এতে আপনার সঙ্গীর মনে হীনম্মণ্যতা তৈরী হবে। আবার হয়তো একদিন তিনি বদলে যাবেন কিন্তু সেদিন হয়তো আপনার প্রয়োজনও তার কাছে ফুরিয়ে যাবে।
মনোযোগ দিয়ে সঙ্গীর কথা শুনুনঃ
আপনার সঙ্গীর কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন।এতে তার অভিযোগ, ভালোলাগা, মানসিকতা, প্রত্যাশা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন আপনি। আর সেই সাথে আপনাদের সম্পর্কও মজবুত হবে।
আপনার সঙ্গীর কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন।এতে তার অভিযোগ, ভালোলাগা, মানসিকতা, প্রত্যাশা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন আপনি। আর সেই সাথে আপনাদের সম্পর্কও মজবুত হবে।
সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তি নয়ঃ
অনেক সময় একটি সম্পর্ক ভেঙ্গে যাবার জন্যে একজন বাইরের মানুষই যথেষ্ট। তাই চেষ্টা করুণ আপনাদের সম্পর্কের ব্যক্তিগত ব্যাপারে যতটা সম্ভব গোপনীয়তা বজায় রাখতে। ঝগড়া ঝাঁটি হলেই বাইরের কোন বন্ধুকে সমঝোতার জন্যে ডেকে আনবেন না। নিজেরা মেটান।
অনেক সময় একটি সম্পর্ক ভেঙ্গে যাবার জন্যে একজন বাইরের মানুষই যথেষ্ট। তাই চেষ্টা করুণ আপনাদের সম্পর্কের ব্যক্তিগত ব্যাপারে যতটা সম্ভব গোপনীয়তা বজায় রাখতে। ঝগড়া ঝাঁটি হলেই বাইরের কোন বন্ধুকে সমঝোতার জন্যে ডেকে আনবেন না। নিজেরা মেটান।
পারিবারিক ব্যাপারে সতর্ক থাকুনঃ
শুধু নিজের পরিবারই নয়, গুরুত্ব দিন সঙ্গীর পরিবারকেও! নিজে যথেষ্ট পরিমাণে সংযুক্ত না থাকতে পারলেও খেয়াল রাখুন আপনার কারণে যাতে সঙ্গীর সাথে তার পরিবারের কোন দূরত্ব তৈরী না হয়।
শুধু নিজের পরিবারই নয়, গুরুত্ব দিন সঙ্গীর পরিবারকেও! নিজে যথেষ্ট পরিমাণে সংযুক্ত না থাকতে পারলেও খেয়াল রাখুন আপনার কারণে যাতে সঙ্গীর সাথে তার পরিবারের কোন দূরত্ব তৈরী না হয়।
ঝগড়া দীর্ঘমেয়াদী হতে দেবেন নাঃ
ঝগড়া একটি সম্পর্কে অনিবার্য। কিন্তু তাই বলে দীর্ঘদিন যাতে সেটি না গড়ায়। অল্প সময়ের ঝগড়া সম্পর্ককে মজবুত করে কিন্তু দীর্ঘমেয়াদের দূরত্ব (কথা বন্ধ রাখা, দেখা না করা) একটি সম্পর্ককে বিচ্ছেদের দিকে নিয়ে যায়।
ঝগড়া একটি সম্পর্কে অনিবার্য। কিন্তু তাই বলে দীর্ঘদিন যাতে সেটি না গড়ায়। অল্প সময়ের ঝগড়া সম্পর্ককে মজবুত করে কিন্তু দীর্ঘমেয়াদের দূরত্ব (কথা বন্ধ রাখা, দেখা না করা) একটি সম্পর্ককে বিচ্ছেদের দিকে নিয়ে যায়।
তার বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে দিনঃ
আপনার সঙ্গী আপনার সাথে সময় কাটাবেন স্বাভাবিক। কিন্তু তাকে তার জগত থেকে
একেবারে বিচ্ছিন্ন করে ফেলবেন না। সপ্তাহে অন্তত একটি দিন তাকে তার
বন্ধুদের সাথে আলাদা সময় কাটাতে দিন। নিজেও নিজের বন্ধুদের সাথে সময় কাটান।
আপনি তার সাথে সব সময় আঠার মত লেগে থাকলে তিনি অস্বস্তি বোধ করবেন।
বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুদের ব্যাপারে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখাবেন নাঃ
সঙ্গীর বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুদের ব্যাপারে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না।আপনার সঙ্গীকে অন্য কারো ভালো লাগতেই পারে কিন্তু তিনি যদি দূর্বল হয়ে না থাকেন, তবে অন্য কারো প্রত্যাশার শাস্তি যাতে আপনার কাছের মানুষটি আপনার কাছ থেকে না পান। বন্ধুদেরকে লিঙ্গের বিচারে না দেখে বন্ধু হিসেবেই দেখুন।
অতীতের সম্পর্ক নিয়ে খোঁচাবেন নাঃ
প্রত্যেকের জীবনেই একটি অতীত থাকে। হয়তো আপনি আপনার সঙ্গীর প্রথম প্রেম নন, কিন্তু তাই বলে কখনোই তার প্রথম প্রেম নিয়ে তাকে অযথা খোঁচাবেন না বা নিজের প্রথম ভালোবাসা নিয়ে ঝগড়া বিবাদের সময়েও তার সাথে তুলনা দিয়ে কথা বলবেন না। এতে তিনি যেমন বিরক্ত হবেন তেমনি আপনার মাঝেই নিরাপত্তাহীনতা নিজের অবচেতনেই তৈরী হবে।
প্রত্যেকের জীবনেই একটি অতীত থাকে। হয়তো আপনি আপনার সঙ্গীর প্রথম প্রেম নন, কিন্তু তাই বলে কখনোই তার প্রথম প্রেম নিয়ে তাকে অযথা খোঁচাবেন না বা নিজের প্রথম ভালোবাসা নিয়ে ঝগড়া বিবাদের সময়েও তার সাথে তুলনা দিয়ে কথা বলবেন না। এতে তিনি যেমন বিরক্ত হবেন তেমনি আপনার মাঝেই নিরাপত্তাহীনতা নিজের অবচেতনেই তৈরী হবে।
অধিকার নিয়ে বাড়াবাড়ি নয়, ছাড় দিতে শিখুনঃ
প্রত্যেকেই চান, তার সঙ্গী সবার আগে, সবকিছুর আগে, তাকেই প্রাধান্য দিক। কিন্তু তাই বলে আপনার সঙ্গী যদি মাঝে মাঝে তার অন্য কোন কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তবে সেটি নিয়ে ঝগড়া ঝাঁটি না করে বোঝার চেষ্টা করুন।
প্রত্যেকেই চান, তার সঙ্গী সবার আগে, সবকিছুর আগে, তাকেই প্রাধান্য দিক। কিন্তু তাই বলে আপনার সঙ্গী যদি মাঝে মাঝে তার অন্য কোন কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তবে সেটি নিয়ে ঝগড়া ঝাঁটি না করে বোঝার চেষ্টা করুন।
ব্যক্তিগত জিনিসে হাত দেবেন নাঃ
আপনার সঙ্গীর ব্যক্তিগত ডায়েরী, মেইল, এসএমএস তার অনুমতি ছাড়া ঘাঁটবেন না। এতে আপনি তাকে ভুল বুঝতে পারেন। আর প্রত্যেকের একটি নিজস্ব জগত থাকে যা একান্তই তার। তার গোপন জিনিসের গোপনীয়তা বজায় রাখতে তাকে আপনিও সাহায্য করুন।
আপনার সঙ্গীর ব্যক্তিগত ডায়েরী, মেইল, এসএমএস তার অনুমতি ছাড়া ঘাঁটবেন না। এতে আপনি তাকে ভুল বুঝতে পারেন। আর প্রত্যেকের একটি নিজস্ব জগত থাকে যা একান্তই তার। তার গোপন জিনিসের গোপনীয়তা বজায় রাখতে তাকে আপনিও সাহায্য করুন।
যান্ত্রিক পৃথিবীতে মানবিক সম্পর্কগুলো ধরে রাখা দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তাই যত্ন নিন আপনার সম্পর্কের। ভালো থাকুন যৌথতার জীবনে।
মেয়েদের মন জয় করার ৫টি যাদুমন্ত্র
নারীর মন জয় করা নাকি পৃথিবীর সবচাইতে কঠিন কাজ। ভালোবাসার নারীকে মুগ্ধ করতে চাইলে এবং ভালোবাসাটাকে আরো গাভীর করতে চাইলে আপনাকে শিখতে হবে কিছু যাদুমন্ত্র। খুব সহজ ও সাধারণ কিছু কাজের যাদুতে আপনি আপনার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীকে মুগ্ধ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে দুজনের সম্পর্কটা হবে আরো মজবুত ও গাভীর। আসুন জেনে নেয়া যাক ভালোবাসার নারীকে মুগ্ধ করার ৫টি যাদুমন্ত্র সম্পর্কে।
১/ পেছন থেকে জড়িয়ে ধরুন-
নারীরা পেছন থেকে জড়িয়ে ধরা খুবই পছন্দ করে। আপনার স্ত্রী হয়তো রান্নাঘরে কাজ করছে অথবা বাগানের গাছে পানি দিচ্ছে, আপনি সেই সময়ে হঠাৎ করেই গিয়ে আপনার স্ত্রীকে পেছন থেকে আলিঙ্গন করুন। আপনার এই ভালোবাসা প্রকাশের ধরণটাতে স্ত্রী অবশ্যই মুগ্ধ হয়ে যাবেন এবং আপনার প্রতি তার ভালোবাসা আরো বেশি বেড়ে যাবে। প্রেমিকেরা অবশ্য বিয়ে পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এই পদ্ধতি কার্যকর করতে।
২/ হাঁটার সময় হাতটা ধরুন-
দুজন হাঁটছেন কোনো ভীড়ের রাস্তা দিয়ে। অনেক মানুষ, গরম, গাড়ি, জ্যামে অতিষ্ট হয়ে যাওয়ার মত অবস্থা। এসময়ে হুট করেই প্রিয়তমার হাতটা ধরে ফেলুন শক্ত করে। ভীড়ের মাঝেও আপনি তার সাথেই আছেন সেটা তাকে জানিয়ে দিন। এতে সে আপনাকে অনেক বেশি দায়িত্ববান ভাববে এবং তার মনে নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টি হবে।
শুধু কি রাস্তায় হাত ধরলে হবে? রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময়েও একে অপরের স্পর্শে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। স্ত্রীর হাতটি ধরে ঘুমিয়ে যান। এতে দুজনের মধ্যে ভালোবাসা আরো গভীর হবে। সেই সঙ্গে আপনার স্ত্রী আপনাকে আরো অনেক বেশি ভালোবাসবে। প্রেমিকার হাত অবশ্য ঘুমের সময় ধরা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে তাঁকে মুখে হলেও বলুন যে তুমি মনে করবে ঘুমের সময়েও আমি তোমার পাশেই আছি।
৪/ প্রশংসা করুন-
যখন নতুন প্রেম করতেন বা নতুন সংসার শুরু করেছিলেন তখন তো প্রায়ই প্রেমিকার/স্ত্রীর রূপের বা কাজের প্রশংসা করতেন। এই অভ্যাসটি এখনও আছে তো? যদি না থেকে থাকে তাহলে আবার শুরু করুন আপনার সঙ্গিনীর প্রশংসা করা। এতে তার আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং সম্পর্ক সুখের হবে।
৫/ কাজে সাহায্য করুন-
ঘরের কাজ কি শুধু আপনার স্ত্রী একাই করবে? আপনিও একটু সাহায্য করুন আপনার স্ত্রীকে। প্রতিদিনই ঘরের কাজে আপনার স্ত্রীকে একটু হলেও সাহায্য করার চেষ্টা করুন। তাহলে আপনার স্ত্রীর আপনার প্রতি ভালোবাসা, মুগ্ধতা ও শ্রদ্ধাবোধ বাড়বে। সেই সঙ্গে সুখের হবে দাম্পত্য জীবন। প্রেমিকরাও নিজের প্রেমিকার ছোটখাট কাজে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।
0 comments:
Post a Comment